দেশের সব সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে

পটুয়াখালী প্রতিনিধি:
  • আপডেট সময় : ০৮:০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫ ৪৩ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি:সংগৃহীত

সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে পটুয়াখালীতে গত তিন দিন ধরে থেমে থেমে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়েছে মুষলধারে বৃষ্টিপাত।

মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকাল ৯টা থেকে আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলার কলাপাড়ায় চলতি বছরের সর্বোচ্চ ১২১.২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। টানা বৃষ্টিতে বিভিন্ন স্থানে নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পরেছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।

মৌসুমী সবজি চাষিরা জানান এই বৃষ্টির অব্যাহত থাকলে সবজিগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

অব্যাহত বৃষ্টির কারণে নিচু জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বেশি সমস্যায় পড়েছেন নদী পারের মানুষ। কারণ কয়েকদিন আগে ঘূর্ণিঝড় শক্তির কারণে অনেক বেরিবাঁধ ভেঙে যায়। এর ফলে সেখান থেকে পানি লোকালয় ঢুকে পড়ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষি জমি। দুশ্চিন্তায় আছেন কৃষক ও মাছ চাষিরা।

এদিকে, উপকূলীয় এলাকায় আরও অতি ভারি বৃষ্টিসহ দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার শঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। তাই পটুয়াখালীর পায়রাসহ দেশের সব সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সকল মাছধরা ট্রলার সমূহকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

দেশের সব সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে

আপডেট সময় : ০৮:০৫:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

ছবি:সংগৃহীত

সক্রিয় মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে পটুয়াখালীতে গত তিন দিন ধরে থেমে থেমে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিপাত হচ্ছে। গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকে শুরু হয়েছে মুষলধারে বৃষ্টিপাত।

মঙ্গলবার (১৭ জুন) সকাল ৯টা থেকে আজ সকাল ৯টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় জেলার কলাপাড়ায় চলতি বছরের সর্বোচ্চ ১২১.২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস। টানা বৃষ্টিতে বিভিন্ন স্থানে নিচু এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগে পরেছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ।

মৌসুমী সবজি চাষিরা জানান এই বৃষ্টির অব্যাহত থাকলে সবজিগুলো নষ্ট হয়ে যেতে পারে।

অব্যাহত বৃষ্টির কারণে নিচু জমিতে জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয়েছে। বেশি সমস্যায় পড়েছেন নদী পারের মানুষ। কারণ কয়েকদিন আগে ঘূর্ণিঝড় শক্তির কারণে অনেক বেরিবাঁধ ভেঙে যায়। এর ফলে সেখান থেকে পানি লোকালয় ঢুকে পড়ছে। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে কৃষি জমি। দুশ্চিন্তায় আছেন কৃষক ও মাছ চাষিরা।

এদিকে, উপকূলীয় এলাকায় আরও অতি ভারি বৃষ্টিসহ দমকা বা ঝড়ো হাওয়া বয়ে যাওয়ার শঙ্কা করছে আবহাওয়া অফিস। তাই পটুয়াখালীর পায়রাসহ দেশের সব সমুদ্র বন্দরকে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। সকল মাছধরা ট্রলার সমূহকে নিরাপদ আশ্রয়ে থাকতে বলা হয়েছে।