ধামরাইয়ে মা ও দুই ছেলে হত্যার রহস্য উদঘাটন

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৮:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫ ১৬ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি:সংগৃহীত

ঢাকার ধামরাইয়ে শয়ন কক্ষ থেকে দুই সন্তানসহ মায়ের লাশ উদ্ধার করেছে ধামরাই থানা পুলিশ। নিহতরা হলেন, রক্ষিত গ্রামের মৃত রাজা মিয়ার স্ত্রী নারগিস আক্তার (৪২), তার দুই ছেলে মো. শামিম মিয়া (১৮), ও সোলাইমান (৭)।

সোমবার (২ জুন) বেলা ৩টার দিকে ধামরাই উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের রক্ষিত গ্রামে সংঘটিত এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

ঘটনা তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি মাঠে নামে পুলিশ ব্যুরো অব পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে বুধবার (৪ জুন) নিহত নারী নার্গিস বেগমের মেয়ের জামাই রবিনকে গ্রেপ্তার করে সংস্থাটি। পরে হত্যাকাণ্ডের দায় শিকার করে রবিন।

পিবিআই জানায়, পারিবারিক কহল ও একটি ডেকোরেটর দোকান বিক্রির এক লাখ ৪০ হাজার টাকার প্রলোভনে শ্বাশুড়ি ও তার দুই শ্যালককে হত্যা করে রবিন। ঘটনার দিন ভোর রাতে কৌশলে সেই বাড়িতে ঢুকে একে একে তিনজনকে বালিশ চাপা দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে। ঘটনার পর সেই টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না বলেও জানায় সংস্থাটি।

নিউজটি শেয়ার করুন

ধামরাইয়ে মা ও দুই ছেলে হত্যার রহস্য উদঘাটন

আপডেট সময় : ০৭:৩৮:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৫ জুন ২০২৫

ছবি:সংগৃহীত

ঢাকার ধামরাইয়ে শয়ন কক্ষ থেকে দুই সন্তানসহ মায়ের লাশ উদ্ধার করেছে ধামরাই থানা পুলিশ। নিহতরা হলেন, রক্ষিত গ্রামের মৃত রাজা মিয়ার স্ত্রী নারগিস আক্তার (৪২), তার দুই ছেলে মো. শামিম মিয়া (১৮), ও সোলাইমান (৭)।

সোমবার (২ জুন) বেলা ৩টার দিকে ধামরাই উপজেলার গাংগুটিয়া ইউনিয়নের রক্ষিত গ্রামে সংঘটিত এই ঘটনায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়।

ঘটনা তদন্তে পুলিশের পাশাপাশি মাঠে নামে পুলিশ ব্যুরো অব পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন। হত্যাকাণ্ডে জড়িত সন্দেহে বুধবার (৪ জুন) নিহত নারী নার্গিস বেগমের মেয়ের জামাই রবিনকে গ্রেপ্তার করে সংস্থাটি। পরে হত্যাকাণ্ডের দায় শিকার করে রবিন।

পিবিআই জানায়, পারিবারিক কহল ও একটি ডেকোরেটর দোকান বিক্রির এক লাখ ৪০ হাজার টাকার প্রলোভনে শ্বাশুড়ি ও তার দুই শ্যালককে হত্যা করে রবিন। ঘটনার দিন ভোর রাতে কৌশলে সেই বাড়িতে ঢুকে একে একে তিনজনকে বালিশ চাপা দিয়ে মৃত্যু নিশ্চিত করে। ঘটনার পর সেই টাকার কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছে না বলেও জানায় সংস্থাটি।