চাঁদা না পেয়ে ইউপি ভবনে তালা দিল দুই যুবক, অতঃপর… 

সময়ের সন্ধানে ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:৩১:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫ ৪০ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি : সংগৃহীত

শেরপুর সদরে একটি ইউনিয়ন পরিষদে ঢুকে প্যানেল চেয়ারম্যানের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে দুই যুবককে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। 

বুধবার (২৩ জুলাই) রাত ১১টার দিকে কুসুমহাটি বাজার এলাকায় লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়েরের পর ওই দুজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার বড় ঝাউয়েরচর এলাকার বাসিন্দা সবুজ আহাম্মেদ (৩৫) এবং কৃষ্ণপুর দড়িপাড়া এলাকার বাসিন্দা আল আমিন ইসলাম (২৬)। রাত তিনটার দিকে শেরপুর থানায় তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন একই ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান আলেয়া বেগম। এ ছাড়া একই মামলায় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন ছায়দুর রহমান (৩২), নূর শাহ আলম (৩৮), নূরনবী ইসলামসহ (২৫) অজ্ঞাতপরিচয় ৬-৭ জন।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, গতকাল দুপুরে চাঁদার দাবিতে লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে ঢুকে চেয়ারম্যানকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেন সবুজ ও আল আমিন। একপর্যায়ে তারা মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ইউপি সচিবসহ কর্মচারীদের বের করে দেন। পরে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে তালা লাগিয়ে দেন। এ ছাড়া গতকাল বিকেলে কুসুমহাটি বাজারসহ আশপাশের কয়েকটি দোকানে গিয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগও আছে তাদের বিরুদ্ধে।

শেরপুর থানার এস আই নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, গতকাল রাত তিনটার দিকে বাদী পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

চাঁদা না পেয়ে ইউপি ভবনে তালা দিল দুই যুবক, অতঃপর… 

আপডেট সময় : ০৭:৩১:৫০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫

ছবি : সংগৃহীত

শেরপুর সদরে একটি ইউনিয়ন পরিষদে ঢুকে প্যানেল চেয়ারম্যানের কাছে চাঁদা দাবির অভিযোগে দুই যুবককে পুলিশে সোপর্দ করেছেন স্থানীয়রা। 

বুধবার (২৩ জুলাই) রাত ১১টার দিকে কুসুমহাটি বাজার এলাকায় লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় শেরপুর সদর থানায় একটি মামলা দায়েরের পর ওই দুজনকে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।

গ্রেপ্তাররা হলেন- উপজেলার বড় ঝাউয়েরচর এলাকার বাসিন্দা সবুজ আহাম্মেদ (৩৫) এবং কৃষ্ণপুর দড়িপাড়া এলাকার বাসিন্দা আল আমিন ইসলাম (২৬)। রাত তিনটার দিকে শেরপুর থানায় তাদের বিরুদ্ধে একটি মামলা করেন একই ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান আলেয়া বেগম। এ ছাড়া একই মামলায় আরও কয়েকজনকে আসামি করা হয়েছে। তারা হলেন ছায়দুর রহমান (৩২), নূর শাহ আলম (৩৮), নূরনবী ইসলামসহ (২৫) অজ্ঞাতপরিচয় ৬-৭ জন।

স্থানীয়রা অভিযোগ করেন, গতকাল দুপুরে চাঁদার দাবিতে লছমনপুর ইউনিয়ন পরিষদে ঢুকে চেয়ারম্যানকে লাঞ্ছিত করার চেষ্টা করেন সবুজ ও আল আমিন। একপর্যায়ে তারা মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে ইউপি সচিবসহ কর্মচারীদের বের করে দেন। পরে ইউনিয়ন পরিষদ ভবনে তালা লাগিয়ে দেন। এ ছাড়া গতকাল বিকেলে কুসুমহাটি বাজারসহ আশপাশের কয়েকটি দোকানে গিয়ে চাঁদা দাবির অভিযোগও আছে তাদের বিরুদ্ধে।

শেরপুর থানার এস আই নজরুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, গতকাল রাত তিনটার দিকে বাদী পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে একটি মামলা করেছেন।