স্পেনে ‘মাসাজ পার্লারের’ নামে যৌনব্যবসা, ১৬২ নারী উদ্ধার

সময়ের সন্ধানে ডেস্ক:
  • আপডেট সময় : ০৭:২১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫ ৩৫ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি:সংগৃহীত

জোর করে যৌনব্যবসায় নিযুক্ত করা হয়েছিল তাদের। দীর্ঘ তদন্তের পরে অবশেষে স্পেনে ১৬২ নারীকে উদ্ধার করলো পুলিশ। এই ঘটনায় ৩৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে নয়জনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। প্রাথমিক তদন্ত বলছে, পুরো বিষয়টির পিছনে রয়েছে একটি নারীপাচার চক্র। 

পুলিশ জানিয়েছে, জোরপূর্বক যৌনব্যবসায় নিযুক্ত করাদের বেশির ভাগই দক্ষিণ আমেরিকার বাসিন্দা। এই নারীপাচার চক্রটি তাদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে জোর করে যৌনব্যবসায় নিযুক্ত করে।

ভ্যালেন্সিয়া, আলিকান্তে, মালাগা ও ম্যুরিকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্টকে ‘মাসাজ পার্লার’-এ পরিণত করেছিল এই চক্র। ফাঁদে ফেলা নারীদের উপর চলতো কড়া নজরদারি। এমনকি, যৌনব্যবসার ফলে যে অর্থ তারা আয় করতেন, তা-ও কেড়ে নেওয়া হতো।

এই নির্যাতিতাদের বেশির ভাগেরই না আছে কোনো রেসিডেন্স পারমিট, না রয়েছে ওয়ার্ক পারমিট। চরম দারিদ্র্য ও দুর্দশার মধ্যে দিন কাটাচ্ছিলেন তারা। পুলিশের বিবৃতিতে এ-ও জানানো হয়েছে, নির্যাতিতাদের ঘরেও বন্দি করে রাখা হতো।

নিউজটি শেয়ার করুন

স্পেনে ‘মাসাজ পার্লারের’ নামে যৌনব্যবসা, ১৬২ নারী উদ্ধার

আপডেট সময় : ০৭:২১:১৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৪ জুলাই ২০২৫

ছবি:সংগৃহীত

জোর করে যৌনব্যবসায় নিযুক্ত করা হয়েছিল তাদের। দীর্ঘ তদন্তের পরে অবশেষে স্পেনে ১৬২ নারীকে উদ্ধার করলো পুলিশ। এই ঘটনায় ৩৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে নয়জনকে হেফাজতে নেওয়া হয়েছে বলে পুলিশ সূত্রে খবর। প্রাথমিক তদন্ত বলছে, পুরো বিষয়টির পিছনে রয়েছে একটি নারীপাচার চক্র। 

পুলিশ জানিয়েছে, জোরপূর্বক যৌনব্যবসায় নিযুক্ত করাদের বেশির ভাগই দক্ষিণ আমেরিকার বাসিন্দা। এই নারীপাচার চক্রটি তাদের নানা প্রলোভন দেখিয়ে জোর করে যৌনব্যবসায় নিযুক্ত করে।

ভ্যালেন্সিয়া, আলিকান্তে, মালাগা ও ম্যুরিকাসহ বিভিন্ন অঞ্চলে একাধিক বাড়ি ও অ্যাপার্টমেন্টকে ‘মাসাজ পার্লার’-এ পরিণত করেছিল এই চক্র। ফাঁদে ফেলা নারীদের উপর চলতো কড়া নজরদারি। এমনকি, যৌনব্যবসার ফলে যে অর্থ তারা আয় করতেন, তা-ও কেড়ে নেওয়া হতো।

এই নির্যাতিতাদের বেশির ভাগেরই না আছে কোনো রেসিডেন্স পারমিট, না রয়েছে ওয়ার্ক পারমিট। চরম দারিদ্র্য ও দুর্দশার মধ্যে দিন কাটাচ্ছিলেন তারা। পুলিশের বিবৃতিতে এ-ও জানানো হয়েছে, নির্যাতিতাদের ঘরেও বন্দি করে রাখা হতো।