ঢাকা ০৯:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারী ২০২৫, ১০ মাঘ ১৪৩১
শিরোনাম ::
আবারও হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোমা হামলার হুমকি ময়মনসিংহে দুই সমন্বয়ককে গ্রেফতার করল যৌথবাহিনী নীলফামারীর ডিমলায় ২ মোটরসাইকেলে মুখোমুখি সংঘর্ষে সড়ক দুর্ঘটনায় আহত-৫ শরীয়তপুর সদর দলিল লেখক সমিতির সভাপতি সাগির হোসেন ও সম্পাদক মফিদুল ইসলাম নীলফামারীতে তিস্তা ব্যারেজের সেচ কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন নেত্রকোণায় দুর্গাপুর থানার পুলিশের এসআইকে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা শরীয়তপুরের জাজিরা থানার ভেতর থেকে ওসি’র ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার ঘুষের টাকা না পেয়ে মারপিটে আহত ৩ অভিযুক্ত এসআই বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন ১০ ছেলে ও ৯ মেয়ের মা হয়েও ডক্টরেট ডিগ্রি অর্জন করেন ৪৩ বছরের সৌদি নারী শ্রীপুরে ‘মিফতাহুল জান্নাত’ মহিলা মাদ্রাসার নতুন ভবনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন উদ্বোধন

ভারতের কলকাতায় ধর্ষণের অভিযোগে সিলেটের ৪ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

ছবি:সংগৃহীত 

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধারী কলকাতা থেকে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের অপসারিত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি সহ সিলেট আওয়ামী লীগের ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে মেঘালয় রাজ্যের শিলং পুলিশ।

গ্রেপ্তার অন্য দুই আওয়ামী লীগ নেতা হলেন- সিলেট মহানগর যুবলীগের সহ সভাপতি রিপন ও সদস্য জুয়েল।কলকাতা, শিলং ও সিলেটের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে কলকাতার নিউ টাউন এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে কলকাতা পুলিশের সহায়তায় তাদেরকে আটক করা হয়। এর পর রোববার রাতেই তাদেরকে মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে আনা হয়েছে।

শিলং পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের নেতারা সিলেট থেকে পালিয়ে শিলংয়ে অবস্থান করার সময় তাদের অবাসস্থলে একটি ধর্ষনের ঘটেছে। এঘটনায় ভিকটিম বাদী হয়ে শিলং থানার ৬ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হলেও আরো দুইজন আসামি পলাতক রয়েছেন। তারা হলেন- সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ ও মহানগর স্বেচ্চাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাশ মিটু।

সূত্রমতে, কলকাতার এই ফ্ল্যাট থেকে নাসির, মুক্তি, রিপন ও জুয়েল ছাড়াও সুনামগঞ্জের এক ইউপি চেয়ারম্যানকেও গ্রেপ্তার করেছিল শিলং পুলিশ। পরে সেখানে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গির কবির নানক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল তাদেরকে ছাড়াতে তদবির শুরু করেন। এর পর মামলার এজহারে নাম না থাকায় সেই ইউপি চেয়ারম্যানকে ছেড়ে দেওয়া হয়।

জনপ্রিয় সংবাদ

আবারও হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বোমা হামলার হুমকি

ভারতের কলকাতায় ধর্ষণের অভিযোগে সিলেটের ৪ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেপ্তার

আপডেট সময় : ০৩:৪০:৩৮ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

ছবি:সংগৃহীত 

ভারতের পশ্চিমবঙ্গের রাজধারী কলকাতা থেকে সিলেট জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের অপসারিত চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট নাসির উদ্দিন খান, সিলেট মহানগর যুবলীগের সভাপতি আলম খান মুক্তি সহ সিলেট আওয়ামী লীগের ৪ নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে মেঘালয় রাজ্যের শিলং পুলিশ।

গ্রেপ্তার অন্য দুই আওয়ামী লীগ নেতা হলেন- সিলেট মহানগর যুবলীগের সহ সভাপতি রিপন ও সদস্য জুয়েল।কলকাতা, শিলং ও সিলেটের একাধিক দায়িত্বশীল সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। রোববার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরের দিকে কলকাতার নিউ টাউন এলাকার একটি ফ্ল্যাট থেকে কলকাতা পুলিশের সহায়তায় তাদেরকে আটক করা হয়। এর পর রোববার রাতেই তাদেরকে মেঘালয়ের রাজধানী শিলংয়ে আনা হয়েছে।

শিলং পুলিশের একটি নির্ভরযোগ্য সূত্র জানিয়েছে, আওয়ামী লীগের নেতারা সিলেট থেকে পালিয়ে শিলংয়ে অবস্থান করার সময় তাদের অবাসস্থলে একটি ধর্ষনের ঘটেছে। এঘটনায় ভিকটিম বাদী হয়ে শিলং থানার ৬ জনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। এই মামলায় তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হলেও আরো দুইজন আসামি পলাতক রয়েছেন। তারা হলেন- সিলেট জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি আফসর আজিজ ও মহানগর স্বেচ্চাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক দেবাংশু দাশ মিটু।

সূত্রমতে, কলকাতার এই ফ্ল্যাট থেকে নাসির, মুক্তি, রিপন ও জুয়েল ছাড়াও সুনামগঞ্জের এক ইউপি চেয়ারম্যানকেও গ্রেপ্তার করেছিল শিলং পুলিশ। পরে সেখানে অবস্থানরত আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গির কবির নানক ও কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক শফিউল আলম চৌধুরী নাদেল তাদেরকে ছাড়াতে তদবির শুরু করেন। এর পর মামলার এজহারে নাম না থাকায় সেই ইউপি চেয়ারম্যানকে ছেড়ে দেওয়া হয়।