এসএসসির খাতা চ্যালেঞ্জ করে কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের ফেল করা ৭৭ শিক্ষার্থী পেল জিপিএ-৫

- আপডেট সময় : ০৯:০২:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৩ জুন ২০২৪ ২০৬ বার পড়া হয়েছে

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

ছবি:সংগৃহীত
চলতি বছর অনুষ্ঠিত এসএসসি ও সমমান পরীক্ষার পুনঃনিরীক্ষণের ফল প্রকাশ করা হয়েছে। এ ফল প্রকাশে এসএসসি পরীক্ষায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের আওতাধীন ৭৮১ জনের ফল পরিবর্তন হয়েছে। এর মধ্যে অকৃতকার্য ২০৪ জন কৃতকার্য হয়েছেন।
মঙ্গলবার (১১ই জুন) সকাল ১০টায় কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ড. মো. আসাদুজ্জামান স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে পুনঃনিরীক্ষণের এ ফল প্রকাশ করা হয়।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (মাধ্যমিক) মোহাম্মদ শহিদুল ইসলাম জানান, চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষার বিভিন্ন বিষয়ে ৩০ হাজার ৮৯৮ জন শিক্ষার্থী ৭৫০৮৫টি উত্তরপত্র পুনঃনিরীক্ষণের জন্য অনলাইনে আবেদন করে। এর মধ্যে ৭৮১ জনের ফল পরিবর্তন হয়। এর মধ্যে ৭৭ জন নতুন করে জিপিএ-৫ পেয়েছেন। আর অকৃতকার্য ২০৪ জন কৃতকার্য হয়েছেন এবং ৫০০ জনের গ্রেড পরিবর্তন হয়েছে।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল করিম বলেন, আবেদনের উত্তরপত্রগুলো পুনঃনিরীক্ষণের নীতিমালা অনুযায়ী যথাযথভাবে যাচাই-বাছাই শেষে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। ফল পরিবর্তন হওয়া শিক্ষার্থীরা ১২ ও ১৩ই জুন কলেজে ভর্তির জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবে।
ফল পুনঃনিরীক্ষণে এবারের পরীক্ষার্থীদের বেশিসংখ্যক জিপি-৫ পাওয়ার এমন পরিবর্তনের কারণ হিসেবে তিনি জানান, পরীক্ষার হলে অনেক মেধাবী ছাত্র-ছাত্রীরা ওয়েমার পূরণে ভুল করে থাকে, এমসিকিউ সময়মতো পূরণে ব্যর্থ হয়ে অকৃতকার্য হয়েছে। এবারে পরীক্ষার্থীরা বেশিরভাগ অকৃতকার্য হয়েছে আইসিটিতে এসব ছাড়াও পরীক্ষার্থীর অকৃতকার্যতার কারণ হিসেবে বহুবিধ সমস্যা রয়েছে। পুনঃনিরীক্ষণে এসব বিবেচনা নিয়েই যাচাই-বাছাইয়ে পর ফলে এমন পরিবর্তন এসেছে।
উল্লেখ্য, গত ১২ই মে এসএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়। আর ১৩ থেকে ১৯শে মে পর্যন্ত অনলাইনে পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন গ্রহণ করা হয়। এ বছর কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের পাসের হার ছিল ৭৯ দশমিক ২৩।