ঢাকা ০৪:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১
শিরোনাম ::
রাজশাহী’তে ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে গু’লিবর্ষণকারী রনি গ্রেপ্তার ‘বাবা, আমি মারা যাচ্ছি, আমার লাশটা নিয়ে যেও’ সাভার দত্তপুকুর এলাকা থেকে এক নারীর মাথা ও হাতবিহীন লাশ উদ্ধার শেরপুরে প্রেমের প্রস্তাবে রাজি না হওয়ায় পছন্দের ছেলেকেই অপহরণ, অতঃপর… খাগড়াছড়িতে নিজের বাবা-ভাইকে ফাঁসাতে হত্যা মামলা,১১ বছর পর তদন্তে বেরিয়ে এলো রোমহর্ষক তথ্য বরগুনা-১ আসনের সাবেক এমপি ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু গ্রেফতার দায়িত্ব নিয়ে বলেন, জুলাই অভ্যুত্থান সফল না হলে হয়ত জেলে থাকতাম: ফারুকী রায়পুরায় ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত বাগমারা’য় আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে জোরপূর্ব বিল দখলের অভিযোগ আ:লীগের বিচারের দাবিতে রাজশাহীতে বিক্ষোভ করেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতাকর্মীরা
ফটিকছড়ি আদালতের জজদের বাসভবন

জজের বাড়ি এখন ভূতের বাড়ি!!

ফটিকছড়ি সিনিয়র সহকারি জজ আদালতের জজের জন্য নির্ধারিত বাসভবন অবহেলায় এবং সংস্কারের অভাবে ভেঙেচূড়ে বিরান ভূমি পরিণত হয়েছে। এ ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে ১৯৭৭ সালে। এরপর বিভিন্ন জজ সাহেবেরা কোনমতে তালি জোড়া দিয়ে চলছিল ২০০৬ সাল পর্যন্ত। তখনকার সর্বশেষ জজ ছিলেন আলী হোসেন সাহেব
ফটিকছড়ি আদালতের জজের সরকারি বাসভবন সংস্কারের অভাবে দিনের পর দিন পরিত্যক্ত অবস্থায় মশা মাছি মশা-মাছি আর ভূতের বাড়িতে পরিণত হয়েছে। অনেক বছর থেকে জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। সংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে ভেঙে গিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, জজের বাসভবন ভেঙে পড়ে এখন ওই স্থানে পরিত্যক্ত বাড়ির মতো ঘাস লতাপাতা আগাছায় পূর্ণ হয়ে আছে। ঘরের ভিতরে দেওয়াল অনেক আগেই ভেঙে পড়েছে। বাসভবনের চারিদিক বসবাসের অযোগ্য ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিরাজমান।
দেখা যায় এখানে চিত্র প্রতি রাতে কোনো না কোনো মাদক সেবী মাদক সেবন করছে। আবার বন-জঙ্গলে পরিপূর্ণ এখানে শেয়াল-কুকুরের বাসস্থানে পরিণত হতেও দেখা গেছে।
এ বিষয়ে ফটিকছড়ি আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট লিয়াকত আলী চৌধুরী বলেন,
সেখানে বসবাস করার কোন পরিবেশ নেই।জজ বাহিরে বাসা বাড়িতে থাকতে হয়। আদালতের ভবনের পাশাপাশি বিচারকদের সুবিধা নিশ্চিত করা খুবই জরুরী।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

রাজশাহী’তে ছাত্র আন্দোলনের মিছিলে গু’লিবর্ষণকারী রনি গ্রেপ্তার

ফটিকছড়ি আদালতের জজদের বাসভবন

জজের বাড়ি এখন ভূতের বাড়ি!!

আপডেট সময় : ০৮:৪৭:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৪

ফটিকছড়ি সিনিয়র সহকারি জজ আদালতের জজের জন্য নির্ধারিত বাসভবন অবহেলায় এবং সংস্কারের অভাবে ভেঙেচূড়ে বিরান ভূমি পরিণত হয়েছে। এ ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে ১৯৭৭ সালে। এরপর বিভিন্ন জজ সাহেবেরা কোনমতে তালি জোড়া দিয়ে চলছিল ২০০৬ সাল পর্যন্ত। তখনকার সর্বশেষ জজ ছিলেন আলী হোসেন সাহেব
ফটিকছড়ি আদালতের জজের সরকারি বাসভবন সংস্কারের অভাবে দিনের পর দিন পরিত্যক্ত অবস্থায় মশা মাছি মশা-মাছি আর ভূতের বাড়িতে পরিণত হয়েছে। অনেক বছর থেকে জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। সংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে ভেঙে গিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, জজের বাসভবন ভেঙে পড়ে এখন ওই স্থানে পরিত্যক্ত বাড়ির মতো ঘাস লতাপাতা আগাছায় পূর্ণ হয়ে আছে। ঘরের ভিতরে দেওয়াল অনেক আগেই ভেঙে পড়েছে। বাসভবনের চারিদিক বসবাসের অযোগ্য ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিরাজমান।
দেখা যায় এখানে চিত্র প্রতি রাতে কোনো না কোনো মাদক সেবী মাদক সেবন করছে। আবার বন-জঙ্গলে পরিপূর্ণ এখানে শেয়াল-কুকুরের বাসস্থানে পরিণত হতেও দেখা গেছে।
এ বিষয়ে ফটিকছড়ি আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট লিয়াকত আলী চৌধুরী বলেন,
সেখানে বসবাস করার কোন পরিবেশ নেই।জজ বাহিরে বাসা বাড়িতে থাকতে হয়। আদালতের ভবনের পাশাপাশি বিচারকদের সুবিধা নিশ্চিত করা খুবই জরুরী।