ফটিকছড়ি আদালতের জজদের বাসভবন

জজের বাড়ি এখন ভূতের বাড়ি!!

ফটিকছড়ি প্রতিনিধি
  • আপডেট সময় : ০৮:৪৭:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৪ ১৩২ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ফটিকছড়ি সিনিয়র সহকারি জজ আদালতের জজের জন্য নির্ধারিত বাসভবন অবহেলায় এবং সংস্কারের অভাবে ভেঙেচূড়ে বিরান ভূমি পরিণত হয়েছে। এ ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে ১৯৭৭ সালে। এরপর বিভিন্ন জজ সাহেবেরা কোনমতে তালি জোড়া দিয়ে চলছিল ২০০৬ সাল পর্যন্ত। তখনকার সর্বশেষ জজ ছিলেন আলী হোসেন সাহেব
ফটিকছড়ি আদালতের জজের সরকারি বাসভবন সংস্কারের অভাবে দিনের পর দিন পরিত্যক্ত অবস্থায় মশা মাছি মশা-মাছি আর ভূতের বাড়িতে পরিণত হয়েছে। অনেক বছর থেকে জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। সংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে ভেঙে গিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, জজের বাসভবন ভেঙে পড়ে এখন ওই স্থানে পরিত্যক্ত বাড়ির মতো ঘাস লতাপাতা আগাছায় পূর্ণ হয়ে আছে। ঘরের ভিতরে দেওয়াল অনেক আগেই ভেঙে পড়েছে। বাসভবনের চারিদিক বসবাসের অযোগ্য ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিরাজমান।
দেখা যায় এখানে চিত্র প্রতি রাতে কোনো না কোনো মাদক সেবী মাদক সেবন করছে। আবার বন-জঙ্গলে পরিপূর্ণ এখানে শেয়াল-কুকুরের বাসস্থানে পরিণত হতেও দেখা গেছে।
এ বিষয়ে ফটিকছড়ি আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট লিয়াকত আলী চৌধুরী বলেন,
সেখানে বসবাস করার কোন পরিবেশ নেই।জজ বাহিরে বাসা বাড়িতে থাকতে হয়। আদালতের ভবনের পাশাপাশি বিচারকদের সুবিধা নিশ্চিত করা খুবই জরুরী।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

ফটিকছড়ি আদালতের জজদের বাসভবন

জজের বাড়ি এখন ভূতের বাড়ি!!

আপডেট সময় : ০৮:৪৭:০২ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৪

ফটিকছড়ি সিনিয়র সহকারি জজ আদালতের জজের জন্য নির্ধারিত বাসভবন অবহেলায় এবং সংস্কারের অভাবে ভেঙেচূড়ে বিরান ভূমি পরিণত হয়েছে। এ ভবনটি পরিত্যক্ত ঘোষণা করা হয়েছে ১৯৭৭ সালে। এরপর বিভিন্ন জজ সাহেবেরা কোনমতে তালি জোড়া দিয়ে চলছিল ২০০৬ সাল পর্যন্ত। তখনকার সর্বশেষ জজ ছিলেন আলী হোসেন সাহেব
ফটিকছড়ি আদালতের জজের সরকারি বাসভবন সংস্কারের অভাবে দিনের পর দিন পরিত্যক্ত অবস্থায় মশা মাছি মশা-মাছি আর ভূতের বাড়িতে পরিণত হয়েছে। অনেক বছর থেকে জরাজীর্ণ অবস্থায় ছিল। সংস্কারের অভাবে ধীরে ধীরে নষ্ট হয়ে ভেঙে গিয়েছে।
সরেজমিনে দেখা যায়, জজের বাসভবন ভেঙে পড়ে এখন ওই স্থানে পরিত্যক্ত বাড়ির মতো ঘাস লতাপাতা আগাছায় পূর্ণ হয়ে আছে। ঘরের ভিতরে দেওয়াল অনেক আগেই ভেঙে পড়েছে। বাসভবনের চারিদিক বসবাসের অযোগ্য ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ বিরাজমান।
দেখা যায় এখানে চিত্র প্রতি রাতে কোনো না কোনো মাদক সেবী মাদক সেবন করছে। আবার বন-জঙ্গলে পরিপূর্ণ এখানে শেয়াল-কুকুরের বাসস্থানে পরিণত হতেও দেখা গেছে।
এ বিষয়ে ফটিকছড়ি আইনজীবী সমিতির সভাপতি এডভোকেট লিয়াকত আলী চৌধুরী বলেন,
সেখানে বসবাস করার কোন পরিবেশ নেই।জজ বাহিরে বাসা বাড়িতে থাকতে হয়। আদালতের ভবনের পাশাপাশি বিচারকদের সুবিধা নিশ্চিত করা খুবই জরুরী।