বাড়ির আঙিনায় ১০ ফুট লম্বা গাঁজার গাছ, অতঃপর….

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০৬:৩৪:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫ ৩৯ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি: সংগৃহীত

নীলফামারীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বসতবাড়ি থেকে দুটি গাঁজার গাছ জব্দ করা হয়েছে। বুধবার (১৮ জুন) রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার টুপামারী ইউনিয়নের সুখধন গ্রামে এ অভিযান চালানো হয়।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নীলফামারী সেনাক্যাম্পের কর্মকর্তা মেজর জোবায়েরের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে রণজিৎ দাস নামের এক ব্যক্তির বাড়ির আঙিনা থেকে দুটি গাঁজার গাছ উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে একটি গাছের উচ্চতা ১০ ফুটেরও বেশি, অপরটি তুলনামূলকভাবে ছোট।

চুন কারখানার আড়ালে গ্যাস চুরি, এরপর যা ঘটল
অভিযান চলাকালে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে স্থানীয়দের সহায়তায় গাছ দুটি জব্দ করে সদর থানার পুলিশ।

তবে বাড়ির মালিক রণজিৎ দাস দাবি করেন, তিনি জানতেন না গাছ দুটি গাঁজার। অন্যদিকে, বসতবাড়িতে এমন গাছ দেখতে পেয়ে বিস্মিত হয়েছেন স্থানীয়রাও।

নীলফামারী সদর থানার এস আই দিলীপ রায় গণমাধ্যমকে বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি গাছের মালিকানা অস্বীকার করেছেন। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। প্রমাণ মিললে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

বাড়ির আঙিনায় ১০ ফুট লম্বা গাঁজার গাছ, অতঃপর….

আপডেট সময় : ০৬:৩৪:২৯ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন ২০২৫

ছবি: সংগৃহীত

নীলফামারীতে সেনাবাহিনী ও পুলিশের যৌথ অভিযানে একটি বসতবাড়ি থেকে দুটি গাঁজার গাছ জব্দ করা হয়েছে। বুধবার (১৮ জুন) রাত ১২টার দিকে সদর উপজেলার টুপামারী ইউনিয়নের সুখধন গ্রামে এ অভিযান চালানো হয়।

গোপন সংবাদের ভিত্তিতে নীলফামারী সেনাক্যাম্পের কর্মকর্তা মেজর জোবায়েরের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়। অভিযানে রণজিৎ দাস নামের এক ব্যক্তির বাড়ির আঙিনা থেকে দুটি গাঁজার গাছ উদ্ধার করা হয়। এর মধ্যে একটি গাছের উচ্চতা ১০ ফুটেরও বেশি, অপরটি তুলনামূলকভাবে ছোট।

চুন কারখানার আড়ালে গ্যাস চুরি, এরপর যা ঘটল
অভিযান চলাকালে সেনাবাহিনীর উপস্থিতিতে স্থানীয়দের সহায়তায় গাছ দুটি জব্দ করে সদর থানার পুলিশ।

তবে বাড়ির মালিক রণজিৎ দাস দাবি করেন, তিনি জানতেন না গাছ দুটি গাঁজার। অন্যদিকে, বসতবাড়িতে এমন গাছ দেখতে পেয়ে বিস্মিত হয়েছেন স্থানীয়রাও।

নীলফামারী সদর থানার এস আই দিলীপ রায় গণমাধ্যমকে বলেন, অভিযুক্ত ব্যক্তি গাছের মালিকানা অস্বীকার করেছেন। বিষয়টি তদন্তাধীন রয়েছে। প্রমাণ মিললে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।