হবিগঞ্জে ইদে মিলাদুন্নাবী (স) উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও রেলি অনুষ্ঠিত

- আপডেট সময় : ১২:০১:১৪ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ ১৪৫ বার পড়া হয়েছে

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

ছবি:সংগৃহীত
হবিগঞ্জ প্রতিনিধি: হবিগঞ্জ জেলার নবীগঞ্জ উপজেলার কাজীরগঞ্জ বাজার দাখিল মাদ্রাসায় আয়োজিত ইদে মিলাদুন্নাবী (স) উদযাপন উপলক্ষে আলোচনা সভা ও রেলি অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সকাল ৯/৩০ ঘঠিকা থেকে ১১ ঘঠিকা পর্যন্ত আলোচনা সভা দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয় তারপরে সারা কাজীরগঞ্জ বাজার রেলি দিয়ে অত্র মাদ্রাসার মাঠে গিয়ে মুনাজাত এর মাধ্যমে সমাপ্তি হয়।
এসময় উপস্থিত ছিলেন অত্র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাওলানা শামসুল হক সাহেব, সহ অধ্যক্ষ মাওলানা আব্দুল কাইয়ুম সাহেব, হাফিজ ক্বারী মাওলানা সাহিদ আলম সাহেব, হাফিজ ক্বারী মাওলানা সাইদুর রহমান সাহেব, কাজীগঞ্জ বাজার জামে মসজিদের খতিব ক্বারী মাওলানা সাইদুল ইসলাম সাহেব, ক্বারী হাফিজুর রহমান, হাফিজ রাজু আহমেদ, হাফিজ মাওলানা কয়েছ আহমেদ, হাফিজ সাজু আহমেদ, অত্র মাদ্রাসার সহ শিক্ষকবৃন্দ, ম্যানেজিং কমেটির সদস্য কাজীগঞ্জ বাজার এর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী স্বর্ণকার নজরুল ইসলাম, মুহিবুর রহমান, সাবেক ওয়ার্ড সদস্য আব্দুল্লাহ, খালেদ আহমদ, সহ ছাত্র ছাত্রীগণ। উক্ত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে বক্তব্য রাখেন অত্র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ শামসুল হক সাহেব বলেন হিজরি সনের ১২ রবিউল আউয়াল দিনটি মুসলিম বিশ্ব পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) হিসেবে পালন করে থাকে। এই দিনে ইসলাম ধর্মের প্রবর্তক ও আল্লাহর প্রিয় হাবিব, নবী ও রসুল হজরত মুহাম্মদ (সা.) পৃথিবীতে আগমন করেন। ৪০ বছর বয়সে মুহাম্মদ (সা.) নবুয়ত লাভ করেন।
আল্লাহর তরফ থেকে তাঁর ওপর প্রথম ওহি নাজিল হয় ‘ইকরা বি-ইসমে রাব্বিকাল্লাজি খালাক’। এরপর পরম করুণাময় আল্লাহর নির্দেশে দীর্ঘ ২৩ বছর কঠোর পরিশ্রম, নিষ্ঠা ও সীমাহীন ত্যাগের মাধ্যমে শান্তির ধর্ম ইসলাম তথা পবিত্র কোরআনের বাণী প্রচার করেন। ৬৩ বছরের ব্যবধানে একই দিনে আল্লাহর প্রিয় হাবিব ও দোজাহানের নবী ওফাত লাভ করেন। মুসলমান হওয়ার আনন্দ বুকে ধারণ করে এবং উম্মতে মুহাম্মদী হিসেবে নবীজির প্রতি কৃতজ্ঞতায় বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো যথাযথ মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে দিনটি উদযাপিত হচ্ছে।