গাজার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ বাস্তুচ্যুত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
  • আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪ ১২৬ বার পড়া হয়েছে
সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছেন।

গতকাল শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) এমন তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ। খবর আলজাজিরার।

ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, গাজায় গণহারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। গাজার সব এলাকায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ অব্যাহত থাকায় অনেক পরিবার বারবার বাধ্য হচ্ছেন পালিয়ে যেতে।

হামাসের হামলার জবাবে ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি হামলায় এরই মধ্যে ২২ হাজার ৬০০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫৭ হাজার ৯১০ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় নিখোঁজ হয়েছেন আরও কয়েক হাজার মানুষ।

হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রথম দিকে ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজায় হামলা চালায়। ফলে ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে অধিকাংশ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ গাজায় এসে আশ্রয় গ্রহণ করেন। তবে দক্ষিণ গাজাও নিরাপদ নয় বলেই জানিয়েছেন তারা।

সম্প্রতি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তাদের দাবি, শহরটিতে শক্ত ঘাঁটি গেড়ে বসেছে হামাস।

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্যাগস :

গাজার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ বাস্তুচ্যুত

আপডেট সময় : ০১:৩৯:৫১ অপরাহ্ন, শনিবার, ৬ জানুয়ারী ২০২৪

ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ২৩ লাখ মানুষের মধ্যে ১৯ লাখ মানুষ ঘরবাড়ি ছাড়া হয়েছেন।

গতকাল শুক্রবার (৫ জানুয়ারি) এমন তথ্য জানিয়েছে জাতিসংঘের ফিলিস্তিনি শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ। খবর আলজাজিরার।

ইউএনআরডব্লিউএ বলছে, গাজায় গণহারে বাস্তুচ্যুতি অব্যাহত রয়েছে। গাজার সব এলাকায় ইসরায়েলি বোমাবর্ষণ অব্যাহত থাকায় অনেক পরিবার বারবার বাধ্য হচ্ছেন পালিয়ে যেতে।

হামাসের হামলার জবাবে ৭ অক্টোবর থেকে গাজায় নির্বিচারে হামলা চালিয়ে আসছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি হামলায় এরই মধ্যে ২২ হাজার ৬০০ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৫৭ হাজার ৯১০ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় নিখোঁজ হয়েছেন আরও কয়েক হাজার মানুষ।

হামাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রথম দিকে ইসরায়েলি বাহিনী উত্তর গাজায় হামলা চালায়। ফলে ইসরায়েলি হামলা থেকে বাঁচতে অধিকাংশ ফিলিস্তিনি দক্ষিণ গাজায় এসে আশ্রয় গ্রহণ করেন। তবে দক্ষিণ গাজাও নিরাপদ নয় বলেই জানিয়েছেন তারা।

সম্প্রতি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে হামলা জোরদার করেছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। তাদের দাবি, শহরটিতে শক্ত ঘাঁটি গেড়ে বসেছে হামাস।