পারিবারিক সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে ছেলের মারধরে বাবার মৃত্যু

নিজস্ব প্রতিবেদক:
  • আপডেট সময় : ০১:১৫:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪ ১৫১ বার পড়া হয়েছে

Oplus_131072

সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে ছেলের মারধরে বাবার মৃত্যু ছবি:সিসিটিভি ফুটেজ

 

 

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তামিলনাড়ুর পেরামবালুর! পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে ছেলে-বাবার বিবাদের সূত্রপাত। এক পর্যায়ে বাবার ওপর অসন্তুষ্ট হয়ে বেধড়ক ঘুষি মারতে তার ছেলে। নির্মম মারধরে প্রাণ যায় ৬৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিহত ব্যক্তির নাম কুলন্ধাইভেলু। তিনি একটি প্রাইভেট কোম্পানির মালিক। ছেলে সন্তোষের নির্মম মারধরের শিকার হওয়ার কয়েক দিন পর গত ১৮ এপ্রিল তিনি মারা যান। ঘটনার পর, এই মারধরের সিসিটিভি ফুটেজ ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইনে।

এই ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় প্রথমে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। তবে তা তুলে নেওয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালে বৃদ্ধের মৃত্যুর পর আবার সন্তোষের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পরিবারের সদস্যরা। পরে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।

নিউজটি শেয়ার করুন

পারিবারিক সম্পত্তির ভাগাভাগি নিয়ে ছেলের মারধরে বাবার মৃত্যু

আপডেট সময় : ০১:১৫:৫৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে ছেলের মারধরে বাবার মৃত্যু ছবি:সিসিটিভি ফুটেজ

 

 

ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তামিলনাড়ুর পেরামবালুর! পারিবারিক সম্পত্তি ভাগাভাগি নিয়ে ছেলে-বাবার বিবাদের সূত্রপাত। এক পর্যায়ে বাবার ওপর অসন্তুষ্ট হয়ে বেধড়ক ঘুষি মারতে তার ছেলে। নির্মম মারধরে প্রাণ যায় ৬৫ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) এক প্রতিবেদনে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে এ তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, নিহত ব্যক্তির নাম কুলন্ধাইভেলু। তিনি একটি প্রাইভেট কোম্পানির মালিক। ছেলে সন্তোষের নির্মম মারধরের শিকার হওয়ার কয়েক দিন পর গত ১৮ এপ্রিল তিনি মারা যান। ঘটনার পর, এই মারধরের সিসিটিভি ফুটেজ ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইনে।

এই ঘটনায় পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় প্রথমে একটি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল। তবে তা তুলে নেওয়া হয়। কিন্তু হাসপাতালে বৃদ্ধের মৃত্যুর পর আবার সন্তোষের বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন পরিবারের সদস্যরা। পরে অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।