সংবাদ শিরোনাম ::
সংবাদ শিরোনাম ::

দিনাজপুরে অলৌকিক ভাবে এক পা বিশিষ্ট নবজাতক জন্ম গ্রহণ করেছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক দিনাজপুর
  • আপডেট সময় : ১১:৫৬:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪ ২০৬ বার পড়া হয়েছে

{"remix_data":[],"remix_entry_point":"challenges","source_tags":["local"],"origin":"unknown","total_draw_time":0,"total_draw_actions":0,"layers_used":0,"brushes_used":0,"photos_added":0,"total_editor_actions":{},"tools_used":{},"is_sticker":false,"edited_since_last_sticker_save":false,"containsFTESticker":false}

সময়ের সন্ধানে মিডিয়া লিঃ সর্বশেষ নিউজ পেতে অনুসরণ করুন গুগল নিউজ (Google News) ফিডটি

ছবি:সংগৃহীত

 

 

দিনাজপুরের বিরামপুরে এক পা বিশিষ্ট নবজাতক প্রসবের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার দুপুরে শহরের একটি ক্লিনিকে তাসলিমা আক্তার নামে এক প্রসূতি ঐ শিশুর জন্ম দেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। শিশুটিকে একনজর দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে আসতে শুরু করে উৎসুক জনতা।

জানা গেছে, ২০১৪ সালে নবাবগঞ্জ উপজেলার শালখরিয়া গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে মাহাফুজুল ইসলামের সঙ্গে একই এলাকার তোকছেদ আলীর মেয়ে তাসলিমার বিয়ে হয়। এরপর তাদের সংসার আলো করে এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের আগমন ঘটে। সম্প্রতি আবারো গর্ভবতী হন তসলিমা। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে গর্ভে জমজ সন্তানের বিষয়টি নিশ্চিত হলে পারিবারিকভাবে সিজারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

প্রসব বেদনা উঠলে তাসলিমাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে ভর্তি করানো হয়। বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তার সিজার সম্পন্ন হয়। তবে প্রথমটি মেয়েসন্তান হলেও দ্বিতীয় সন্তান প্রসবের সময় ঘটে ব্যতিক্রমী ঘটনা। জন্ম হয় এক পা বিশিষ্ট সন্তানের। প্রাথমিকভাবে ঐ শিশু সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারেনি চিকিৎসক। এ ঘটনার পর প্রসূতি মাসহ সদ্য ভূমিষ্ট হওয়া দুই শিশুই সুস্থ রয়েছে।

ঐ শিশুর বাবা মাহিফুজুল ইসলাম বলেন, আমি একজন ভ্যানচালক। যমজ সন্তানের বিষয়টি জানার পর থেকেই আমার স্ত্রী ভীত ছিলেন। তাই সিজারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। কিন্তু এক পা বিশিষ্ট যে বাচ্চা হয়েছে আমাদের তা ব্যতিক্রম।

নিউজটি শেয়ার করুন

দিনাজপুরে অলৌকিক ভাবে এক পা বিশিষ্ট নবজাতক জন্ম গ্রহণ করেছেন।

আপডেট সময় : ১১:৫৬:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ জুন ২০২৪

ছবি:সংগৃহীত

 

 

দিনাজপুরের বিরামপুরে এক পা বিশিষ্ট নবজাতক প্রসবের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার দুপুরে শহরের একটি ক্লিনিকে তাসলিমা আক্তার নামে এক প্রসূতি ঐ শিশুর জন্ম দেন। ঘটনাটি জানাজানি হলে এলাকায় চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। শিশুটিকে একনজর দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে আসতে শুরু করে উৎসুক জনতা।

জানা গেছে, ২০১৪ সালে নবাবগঞ্জ উপজেলার শালখরিয়া গ্রামের আমিরুল ইসলামের ছেলে মাহাফুজুল ইসলামের সঙ্গে একই এলাকার তোকছেদ আলীর মেয়ে তাসলিমার বিয়ে হয়। এরপর তাদের সংসার আলো করে এক ছেলে ও এক মেয়ে সন্তানের আগমন ঘটে। সম্প্রতি আবারো গর্ভবতী হন তসলিমা। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে গর্ভে জমজ সন্তানের বিষয়টি নিশ্চিত হলে পারিবারিকভাবে সিজারের মাধ্যমে সন্তান প্রসবের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

প্রসব বেদনা উঠলে তাসলিমাকে স্থানীয় একটি ক্লিনিকে ভর্তি করানো হয়। বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে তার সিজার সম্পন্ন হয়। তবে প্রথমটি মেয়েসন্তান হলেও দ্বিতীয় সন্তান প্রসবের সময় ঘটে ব্যতিক্রমী ঘটনা। জন্ম হয় এক পা বিশিষ্ট সন্তানের। প্রাথমিকভাবে ঐ শিশু সন্তানের লিঙ্গ নির্ধারণ করতে পারেনি চিকিৎসক। এ ঘটনার পর প্রসূতি মাসহ সদ্য ভূমিষ্ট হওয়া দুই শিশুই সুস্থ রয়েছে।

ঐ শিশুর বাবা মাহিফুজুল ইসলাম বলেন, আমি একজন ভ্যানচালক। যমজ সন্তানের বিষয়টি জানার পর থেকেই আমার স্ত্রী ভীত ছিলেন। তাই সিজারের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। কিন্তু এক পা বিশিষ্ট যে বাচ্চা হয়েছে আমাদের তা ব্যতিক্রম।